ছাদেকুল ইসলাম রুবেল।-গাইবান্ধার পলাশবাড়ী প্রেসক্লাবকে মডেল করার প্রত্যয় নিয়ে উন্নয়নের কাজ করে যাচ্ছেন প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম রতন। প্রেসক্লাবকে ডিজিটালে রুপান্তরিত হতে দীর্ঘ ৪০ বছর পরে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও কোনো উন্নয়ন সাধিত না হওয়ায় ২০২০ সালের ডিসেম্বরে নির্বাচিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম রতনের নির্বাচনী ইস্তেহার অনুযায়ী এবং দেয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তা বাস্তবায়নের লক্ষে আধুনিক সাজে সু-সজ্জিত হচ্ছে পলাশবাড়ী প্রেসক্লাব।
কাজ কর্ম সার্বিক ভাবে পর্যাবেক্ষন করছেন প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক নুর মহব্বত ও কার্যানির্বাহী কমিটির সদস্য ফজলার রহমান।ইতিমধ্যে কার্যনির্বাহী কমিটির সকল সদস্যদের সহযোগিতায় জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাঠাগার নির্মান, কার্যনির্বাহী কমিটির ক্যাবিনেট মেরামত, ফাইল ক্যাবিনেট ক্রয়,নোটিশ বোর্ড,স্মরনিকা বোর্ড,সিলিং,বারান্দা,মোটরসাইকেল গ্যারেজ, জাতীয় ও সাংগঠনিক পতাকার ষ্ট্যান্ড নির্মানসহ রং করনের কাজ প্রায় ৮৫ শতাংশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।অবশিষ্ট কাজ আগামী সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ বাস্তবায়ন হবে বলে জানিয়েছেন প্রেসক্লাব সংস্কার উপ-কমিটির সভাপতি মশফিকুর রহমান মিল্টন ও সাধারণ সম্পাদক হাসিবুর রহমান স্বপন। পলাশবাড়ী প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম রতন বলেন বঙ্গবন্ধু পাঠাগার শুভ উদ্বোধনের সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ কৃষকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ৩২ গাইবান্ধা-৩ মাননীয় সংসদ সদস্য এ্যাড. উম্মে কুলসুম স্মৃতি।সেদিকে লক্ষ্য রেখে দ্রুত কাজ এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন কবি সাহিত্যিকদের বই সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে আধুনিকায়নের কাজ শতভাগ বাস্তবায়ন হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাঠাগার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সামাজিক,সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও পেশাজীবি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করছেন পলাশবাড়ী প্রেসক্লাব।
Leave a Reply